আঙ্গুর ফলের শুকনা রূপই হচ্ছে কিসমিস।যা তৈরি করা হয় সূর্যের তাপ অথবা মাইক্রোওয়েভ ওভেনের সাহায্যে।তাপের কারণে আঙ্গুরের ফ্রুকটোজগুলো জমাট বেঁধে পরিণত হয় কিসমিসে।এটি রক্তে শর্করার মাত্রায় ঝামেলা তৈরি করে না।আর শতকরা 70 ভাগ খাঁটি ও সহজে হজমযোগ্য। এছাড়া আঙ্গুরের বিভিন্ন পুষ্টিগুণ যেমন ফসফরাস,ক্যালসিয়াম,ম্যাগনেসিয়াম,কপার,জিংক,লৌহ,ফ্লোরাইড,পটাশিয়াম নিয়াসিন,কোলিন, ভিটামিন-বি-6,সি,কে এবং রিবোফ্লাভিন কিসমিসএও পাওয়া যায়।
তাই স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসে জন্য খাদ্য তালিকায় কিসমিস রাখতে পারেন।প্রতিদিন এই শুকনা ফলের পাঁচ থেকে ছয়টি খেলেই যাদুমন্ত্রের মত কাজ করবে।
তাই স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসে জন্য খাদ্য তালিকায় কিসমিস রাখতে পারেন।প্রতিদিন এই শুকনা ফলের পাঁচ থেকে ছয়টি খেলেই যাদুমন্ত্রের মত কাজ করবে।
মুখের স্বাস্থ্য:
ক্যান্ডির মতো দাঁতে লেগে থাকে না কিসমিস।ফলে থাকেনা cavity তৈরীর আশঙ্কা বরং কিসমিসের ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট,এলিয়ানলিক acid নামে পরিচিত যা ব্যাকটেরিয়া থেকে তৈরি দাঁতের ক্যাভিটি ধ্বংস করে মুখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
ক্যান্ডির মতো দাঁতে লেগে থাকে না কিসমিস।ফলে থাকেনা cavity তৈরীর আশঙ্কা বরং কিসমিসের ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট,এলিয়ানলিক acid নামে পরিচিত যা ব্যাকটেরিয়া থেকে তৈরি দাঁতের ক্যাভিটি ধ্বংস করে মুখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
রক্তশূন্যতা রোধ করে:
রক্তের পরিমাণ কম হলে অবসাদ,দুর্বলতা ও হতাশায় ভুগতে পারেন।ব্যাহত হতে পারে শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতাও।কিশমিশে প্রচুর পরিমাণে লৌহ আছে যা রক্তশূন্যতায় ভোগা রোগির খুবই উপকারী।এছাড়া রক্ত ও লোহিত কণিকা তৈরির জন্য দরকার ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ও কপার, যা কসমিসে মিশে থাকে।এক কাপ কিশমিশ 6 মিলিগ্রাম লৌহের যোগান দেয়। যা প্রতিদিনের লৌহের চাহিদার 17 শতাংশ পূরণ করতে পারে।
রক্তের পরিমাণ কম হলে অবসাদ,দুর্বলতা ও হতাশায় ভুগতে পারেন।ব্যাহত হতে পারে শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতাও।কিশমিশে প্রচুর পরিমাণে লৌহ আছে যা রক্তশূন্যতায় ভোগা রোগির খুবই উপকারী।এছাড়া রক্ত ও লোহিত কণিকা তৈরির জন্য দরকার ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ও কপার, যা কসমিসে মিশে থাকে।এক কাপ কিশমিশ 6 মিলিগ্রাম লৌহের যোগান দেয়। যা প্রতিদিনের লৌহের চাহিদার 17 শতাংশ পূরণ করতে পারে।
হাড় সুস্থ রাখে:
আজকাল অস্টিওপোরেসিস রোগে অনেকেই ভুগে থাকেন।হাড়ের এই রোগ প্রতিরোধ করতে বোরন নামের খনিজপদার্থ ভূমিকা রাখে।কিসমিস বোরনের অন্যতম উৎস।বোরনে রয়েছে ক্যালসিয়াম,ফসফরাস,ম্যাগনেসিয়াম যা হাড় গঠনের পাশাপাশি শরীরে টেস্টোস্টেরন ও ইস্ট্রোজেনের মাত্রা ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
আজকাল অস্টিওপোরেসিস রোগে অনেকেই ভুগে থাকেন।হাড়ের এই রোগ প্রতিরোধ করতে বোরন নামের খনিজপদার্থ ভূমিকা রাখে।কিসমিস বোরনের অন্যতম উৎস।বোরনে রয়েছে ক্যালসিয়াম,ফসফরাস,ম্যাগনেসিয়াম যা হাড় গঠনের পাশাপাশি শরীরে টেস্টোস্টেরন ও ইস্ট্রোজেনের মাত্রা ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে:
নিয়মিত কিসমিস খেলে বৃদ্ধ বয়সে দৃষ্টিহীন হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।পাশাপাশি কিশমিশে থাকা পলিফেনল উপাদান ক্ষতিকারক free radicals ধ্বংস করে চোখকে বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা করে।
নিয়মিত কিসমিস খেলে বৃদ্ধ বয়সে দৃষ্টিহীন হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।পাশাপাশি কিশমিশে থাকা পলিফেনল উপাদান ক্ষতিকারক free radicals ধ্বংস করে চোখকে বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা করে।
মস্তিষ্কের খাদ্য:
কিসমিসে থাকা বোরণ মস্তিষ্কের খাদ্য হিসেবে কাজ করে।তাছাড়া বোরণ মনোযোগ বৃদ্ধি,চোখের সঙ্গে হাতের সামঞ্জস্য বাড়ানো,স্মৃতিশক্তি বাড়াতেও সাহায্য করে।100 গ্রাম কিসমিস থেকে 2.2 মিলিগ্রাম বোরন পাওয়া যায়।
কিসমিসে থাকা বোরণ মস্তিষ্কের খাদ্য হিসেবে কাজ করে।তাছাড়া বোরণ মনোযোগ বৃদ্ধি,চোখের সঙ্গে হাতের সামঞ্জস্য বাড়ানো,স্মৃতিশক্তি বাড়াতেও সাহায্য করে।100 গ্রাম কিসমিস থেকে 2.2 মিলিগ্রাম বোরন পাওয়া যায়।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রন করে:
কিশমিস বিষাক্ত পদার্থ দূর করে রক্ত শুধু পরিষ্কারই করে না,পাশাপাশি রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। মূল্যত কিশমিসে থাকা পটাসিয়াম রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।সাধারণত উচ্চ মাত্রার সোডিয়াম শরীরে রক্তচাপ বাড়ায়।কিশমিস শরীরে সোডিয়ামের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
কিশমিস বিষাক্ত পদার্থ দূর করে রক্ত শুধু পরিষ্কারই করে না,পাশাপাশি রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। মূল্যত কিশমিসে থাকা পটাসিয়াম রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।সাধারণত উচ্চ মাত্রার সোডিয়াম শরীরে রক্তচাপ বাড়ায়।কিশমিস শরীরে সোডিয়ামের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
অ্যান্টি কোলেস্টেরল উপাদান:
কিসমিসে কোলেস্টেরলের পরিমাণ শূণ্য।শুধু তাই নয়,এতে আছে অ্যান্টি কোলেস্টেরল উপাদান যা আসলে খারাপ কোলেস্টেরল কমায়।এছাড়া কিশমিসে থাকা দ্রবণীয় ফাইবার থেকে খারাপ কোলেস্টেরল দূর করতে সাহায্য করে।এক কাপ কিশমিস থেকে চার গ্রাম দ্রবণীয় ফাইবার পাওয়া যায়।
তাছাড়া কিশমিশে থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পলিফেনোল কোলেস্টেরলকে শরীর থেকে এনজাইম শোষন করা থেকে বিরত রাখতে সাহায্য করে।
কিসমিসে কোলেস্টেরলের পরিমাণ শূণ্য।শুধু তাই নয়,এতে আছে অ্যান্টি কোলেস্টেরল উপাদান যা আসলে খারাপ কোলেস্টেরল কমায়।এছাড়া কিশমিসে থাকা দ্রবণীয় ফাইবার থেকে খারাপ কোলেস্টেরল দূর করতে সাহায্য করে।এক কাপ কিশমিস থেকে চার গ্রাম দ্রবণীয় ফাইবার পাওয়া যায়।
তাছাড়া কিশমিশে থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পলিফেনোল কোলেস্টেরলকে শরীর থেকে এনজাইম শোষন করা থেকে বিরত রাখতে সাহায্য করে।
إرسال تعليق